গত কয়েক বছর যাবত চলমান

সকল শুভাকাঙ্ক্ষী ও দাতাদের পক্ষে কুরবানির ব্যবস্থা করে যাচ্ছি গত কয়েক বছর জুড়ে। সেই কার্যক্রম কে সামনে রেখে প্রতিবারেই আমরা বিশাল উদ্যোগ নিয়ে থাকি। প্রতি ঈদে কুরবানির গোশতের স্বাদ পৌঁছে দেওয়া হয় সকল সুবিধা বঞ্চিত, নিন্ম ও নিন্মবিত্ত পরিবারের গুলোর মাঝে আর ছিন্নমূল, ঠিকানা বিহীন, রাস্তা ও বস্তিতে থাকা মানুষ ও শিশু-কিশোরদের জন্য রান্না করা মাংস বিতরণ হয় ঢাকা সব দেশের বিভিন্ন জেলায়। যা চলমান থাকে ঈদের তৃতীয় দিন পর্যন্ত। গত কয়েক বছরের কুরবানির গরু ও মাংস বিতরণ এর কিছু মুহুর্ত আপনারদের জন্য। আপনার কুরবানির অংশ ভাগাভাগি করুন সুবিধা বঞ্চিত মানুষ, শিশু-কিশোর ও নিম্নবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবার গুলোর সাথে।

আমাদের কাজ গুলো

সকাল সকাল আমাদের স্বেচ্ছাসেবীরা বের হয়েছে দূর দূরান্তে পৌঁছে দিতে আপনাদের অনুদানে ক্রয় করা কুরবানির পশুর মাংস। সেই প্রিয় মাংসের স্বাদ পাচ্ছে অসংখ্য সুবিধা বঞ্চিত পরিবার। সবাই দেখেন খাবারের বক্স আর আমরা দেখি আপনাদের ঘামে ভেঝা আয়ের অংশ দিয়ে গড়া কুরবানির আয়োজন যা বিতরণ হচ্ছে অনাহারী মানুষের জন্য ভালোবাসার উপহার হিসেবে। এক জন শিশুর মুখে খাবার তুলে দেওয়া অবশ্যই মহা উত্তম কাজ। সেই কাজটি করে যাচ্ছি আপনাদের আন্তরিক সহযোগিতায়।

রান্নার যাবতীয় উপকরণ

আপনাদের অনুদানে হাসি ফুটছে সুবিধা বঞ্চিত পরিবারের মুখে। অনেকেই প্রশ্ন করেন যে ভাই গোশতের সাথে রান্না উপকরণ কি দেওয়া যায়? জ্বী আমরা প্রতি বছরই কুরবানির পশুর গোশতের সাথে যুক্ত করি হলুদ, মরিচ, মসলা ও তেল। সুবিধা বঞ্চিত মানুষ গুলো যেনো তৃপ্তি নিয়ে আহার করতে পারে, কি দিয়ে রান্না করবে সে চিন্তা যেনো না করতে হয়, সেই দিক বিবেচনা করেই আমাদের এই উদ্যোগ।

কৃতজ্ঞতা আপনাদের প্রতি

অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই আমাদের সকল শুভাকাঙ্ক্ষী ও দাতাদের প্রতি। যাদের আন্তরিক ও মানবিক সহায়তায় সারা বছর জুড়ে বিভিন্ন সেবা দিয়ে যাচ্ছি সুবিধা বঞ্চিত মানুষ ও শিশু-কিশোরদের মাঝে। এই ভালোবাসায় গড়া খাবার গুলো পৌঁছে যাচ্ছে অনাহারী সুবিধা বঞ্চিত মানুষ ও শিশু-কিশোরদের কাছে। আহার করবে তৃপ্তি নিয়ে। আর ইনশা আল্লাহ তা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা সদকায়ে জারিয়া হিসেবে যুক্ত করে দিবেন আপনাদের আমলনামায়।

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *